Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.
আমার আপনার মত ডাক্তারও মানুষ, তাদেরও পরিবার আছে। আছে বাবা-মা, স্ত্রী, পুত্র সন্তান। সুরক্ষা সরঞ্জাম না থাকায়, কিছু রাজনৈতিক খোঁড়া যুক্তি সব মিলিয়েই অনেকেই করোনাভাইরাস চিকিৎসায় অনাগ্রহ দেখানর পরেও এখন সেই সংকট কেটে গেছে। দেশের এই সংকট কালে তাঁদের আর তাঁদের সহকারীদের বিপদে ফেলে কীভাবে তাঁরা করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন?
[৩]খবর পাওয়া গেছে যে, সিরাজদিখানের মুফতি আব্দুল্লাহ সাহেব করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।কিন্তু এই তথ্য গোপন করার কারণে তার নামাজের জানাজায় ১৫০-২০০ জন শরিক হয় । নিজে মারা গিয়েও ২০০ পরিবারকে বিপদে রেখে গেলেন। প্রথমে তিনি আসগর আলী হাসপাতালে ৩ দিন ভর্তি ছিলেন। করোনা পরীক্ষার জন্য স্যাম্পল নিয়েছে তা সম্পূর্ণ গোপন রেখে পায়খানা সমস্যা ও পেট ব্যথা বলে ঢাকা মেডিকেলে সার্জারি ৫ নং ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন ৮/৪/২০২০ তারিখে। সেখান থেকে পেট ও বুকের এক্সরে দেখে সন্দেহ হলে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পাঠালে সেখানে মুফতি আব্দুল্লাহ মারা যান। উনার পরিবার শুধু মিথ্যা বলেছেন তাই নয় কুর্মিটোলা হাসপাতালে থেকে ডেডবডি নিয়ে রীতিমতো পালিয়ে গিয়েছেন। পরে আইইডিসিআর থেকে জানা যায় রোগী করোনা পজিটিভ।
[৩]গতকাল সেই ওয়ার্ডের ডাক্তাদের কারো কারো করোনা পজিটিভ হয়েছে। ডাঃ অরুণ পাল, ডাঃ মঞ্জুর হাসান সজল ভাইসহ অন্যান্য ডাক্তারসহ প্রায় ৪০ জন স্বাস্থ্যকর্মী কোয়ারেন্টিনে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৫ নং সার্জারি ওয়ার্ড বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এই সংকটময় মুহূর্তে এতগুলো ডাক্তার ও মানুষকে বিপদের মধ্যে ফেলে মুফতি সাহেব ও তার পরিবারের কি লাভ হলো? কত মানুষ এখন চিকিৎসা বঞ্চিত হবে? মুফতি আব্দুল্লাহ কিন্তু কোন মসজিদের খাদেম বা অশিক্ষিত কেউ নন। তাঁর এই অপকর্ম পুরা আলেম সমাজের মাথা হেট করেছে।
Leave a Reply