Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.
চিকিৎসক নার্সদের অ’বহেলা আর স্বাস্থ্যকর্মীদের দু’র্ব্যবহারে হাসপাতাল থেকে সেবা না নিয়েই করোনা রোগী পা’লিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে।
চিকিৎসক স্বল্পতার কারণে কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছেন না বলে অ’ভিযোগ করেন রোগীরা। এতে মৃ’ত্যু হার বাড়ছে বলে অ’ভিযোগ তাদের।
এদিকে রোগীর অতিরিক্ত চা’প আর সীমিত জনবলের কারণে চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে হি’মশিম খাওয়ার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের এমন অনিয়মের চিত্র নিত্যদিনের। আ’ক্রান্ত বাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে কমছে সেবার মান, বাড়ছে দু’র্ব্যবহার। হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের অ’বহেলায় মৃ’ত্যুভয় জেঁকে বসেছে ঝু’কিপূর্ণ করোনা রোগীদের।
ভু’ক্তভোগী রোগীরা জানান, দুদিন পর পর দূর থেকে চিকিৎসকের দেখা মেলে। দায়সারা ওষুধ লিখেই বিদেয় হন তারা। নামকাওয়াস্তে খোঁজ নেয় সেবিকারাও। কাঙ্খিত সেবার অভাব, ভী’তিকর পরিবেশ আর নিম্নমানের খাবারের কারণে হাসপাতাল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেকে।
কুর্মিটোলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভ’য়াবহ অভিজ্ঞতা হয় রেলওয়ে কর্মকর্তা মোঃ শহিদউল্ল্যাহর। তিনি বলেন, জনবলের ঘাটতির কারণে মৃ’তদেহ সময়মতো সরানো হয় না। ফলে লা’শের সারির মধ্যেই দীর্ঘক্ষণ শুয়ে থাকতে হয় রোগীদের।
শুধু কুর্মিটোলাই নয় করোনাভাইরাস আ’ক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত অন্যান্য হাসপাতালের বিরু’দ্ধেও রয়েছে সেবায় ঘাটতির অ’ভিযোগ। চিকিৎসা অ’বহেলায় স্বজন হারানোর শোক কিছুতেই যেন কমছে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার বলেন, ডাক্তারসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনা সং’ক্রমণের ভ’য় তা’ড়া করলেও দায়িত্বে অ’বহেলার কোনো সুযোগ নেই। অপরদিকে এখনই করোনা রোগীদের সেবার মান নিশ্চিত করতে না পারলে মৃ’ত্যুহার বাড়ার আশ’ঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
Leave a Reply