Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.
আমার নাম মো : মাহফুজ, বাড়ি পলাশ জেলা নরসিংদী, আমার হাসপাতালের সবধরণের কাজ যানা আছে। ভেলানাগর বাজারের পশ্চিম পাশে গনি মিয়ার বাসা,গনি মিয়ার ছেলে কায়েস তার প্রচুর জর হয়, ৩১ তারিখে 100 শয্যা বিশিস্ট জেলা হাসপাতালে করোনা সেম্পল দেয়, ৪ তারিখে তার প্রচুর জর শাসকস্ট হয়। তখন তাঁর এক আত্তিয় ডাঃ নিজাম তাকে চিকিৎসা দেয়, এতে লেখা ছিল ceftriaxone injection 1 g IV Bd 3 day দেওয়ার জন্য। এই ইনজেকশন টি করোনার ভয়ে কেউ দিতে চায় না। আমার কাছে একজন ফোন করে বলল এই ইনজেকশন টা দিতে পারব কি না।আমি বললাম অবশ্যই আমি দিতে পারব।আমি ইনজেকশন দিলাম ৩ দিন। ৮ তারিখে সকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা যায়। ঐ দিন বিকালে তার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এখন আমি একটু টেনশন এ আছি ।কায়েস এর ঢাকার রিপোর্ট নিগেটিপ আসছে শুনে মনটা ভাল লাগল।তাই বলছি করোনা একটা যুদ্ধ যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে আমরা যেন না পালাই।আমার কোন ডিপ্লোমা করা সার্টিফিকেট নাই তবুও আমি হাসপাতালের কাজ সব জানা আছে।আর জানা আছে বলেই কায়েস ভাই এর ইনজেকশন গুলো দিতে পেরেছি।আমার প্রশ্ন হচ্ছে যারা ফার্মেসি চালায় তাদের অবশ্যই ফার্মেসি কোর্স করা আছে তারা ইনজেকশন দেয় নি করোনার ভয়ে।আজ কেন তারা করোনা যুদ্ধের ময়দান থেকে দুরে থাকে। দয়া করে আপনারা যুদ্ধের ময়দান থেকে পালাবেন না।কায়েস ভাই এখন সুস্থ আছে। আর আমি সকলের কাছে দোয়া চাইছি আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন। এই ভাবে ই মানুষের সেবা করতে পারি।
Leave a Reply