Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.
পহেলা মে শ্রমিক দিবসের সরকারি ছুটির মধ্যেও চালু রাখা হয় চিত্রনায়ক অনন্ত জলিলের পোশাক কারখানা। আর এ নিয়ে ফ্যাক্টরির সামনে বিক্ষোভ করে শ্রমিকরা। বিক্ষোভের খবর গণমাধ্যমে আসার পর এজেআই গ্রুপের চেয়ারম্যান ও চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল দাবি করছেন, দ্বিগুণ টাকা দেওয়ার ঘোষণায় শ্রমিকরা স্বেচ্ছায় কাজে এসেছেন।
‘পিপিই ও মাস্ক তৈরির জন্য’ সরকারি ছুটির দিনেও হেমায়েতপুরের এজেআই গ্রুপের একটি কারখানা খোলা রাখার কথা স্বীকার করলেও শ্রমিকদের জোর করে এনে কাজ করানোর অভিযোগ নাকচ করেছেন এ ব্যবসায়ী।
অনন্ত জলিল বলেন, ‘ছুটির দিনে মাত্র ৪ ঘণ্টা কাজ করলে দ্বিগুণ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। তাতেই তিন থেকে চারশ শ্রমিক স্বেচ্ছায় কাজে যোগ দেন।’
এক ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, আপনারা সবাই আমার সম্পর্কে জানেন যে আমি নিঃস্বার্থভাবে বিভিন্ন জায়গায় সাহায্য সহযোগিতা করি। বর্তমানে সব জায়গায় এই করোনার মহামারিতে পিপিই এবং মাস্ক এর দুষ্প্রাপ্যতা। বিশেষ করে, যারা চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত তাদের এখন অত্যন্ত জরুরি পিপিই এবং মাস্ক। তাই কস্টিং প্রাইজের কমে আমার ফ্যাক্টরি থেকে আমি পিপিই এবং মাস্ক তৈরির অর্ডার নেই। গতকালকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ছিল যে, আজকে পহেলা মে শ্রমিক দিবস। ছুটির দিনে যারা ৪ ঘণ্টা ডিউটি করবেন, তারা ৮ ঘণ্টার বেতন পাবে। কারণ এই সময় মাস্ক ও পিপিই বানানো অত্যন্ত জরুরি। মানবতার এই কাজে এগিয়ে আসতে চায় ৩০০ থেকে ৪০০ জন কর্মচারী। শুধুমাত্র তারাই সকাল থেকে ডিউটি শুরু করে। ১১টার সময় কিছু বহিরাগত মানুষ, কিছু সাংবাদিক নিয়ে এসে বিশৃঙ্খলা শুরু করার চেষ্টা করে। তাই আমরা তিন ঘণ্টা পরেই ছুটি ঘোষণা করি।
অনন্ত জলিল আরও জানান, যে কয়জন এই পিপিআই ও মাস্ক বানাতে এসেছিল তারা সবাই নিজ ইচ্ছাই এসেছিল এবং তাদেরকে ৪ ঘণ্টা ডিউটিতে ৮ ঘণ্টার পারিশ্রমিক দেওয়ার শর্তে আনা হয়েছিল। তাদেরকে আমার ফ্যাক্টরির গাড়ি দিয়ে আনা হয়েছিল এবং গাড়িতে করেই পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল।
বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ, ভাঙচুর, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া-এ ধরনের মিথ্যা অভিযোগও নাকচ করে দেন এই চিত্রনায়ক।
Leave a Reply