Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.
ভারতে এক মাসের বেশি সময় ধরে চলমান লকডাউনের কারণে দেশটির নাগরিকরা জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে খুব কম আসছেন।
এমন পরিস্থিতিতে অনেকে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্বেচ্ছা বন্দিজীবন কাটাচ্ছেন। বন্দিদশায় বিরক্ত হয়ে কেউ কেউ অদ্ভূত সব কাণ্ড করে বসছেন। এই যেমন দেশটির
উত্তরপ্রদেশের গজিয়াবাদের এক ব্যক্তি লকডাউনে দীর্ঘদিন ঘরে বন্দি থাকার পর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য-সামগ্রী কিনতে বের হয়ে ফেরার সময় সঙ্গে নিয়ে এলেন নববধূ। এমন অদ্ভূত কাণ্ডে
বিস্মিত হয়েছেন ওই ব্যক্তির মা। গোপনে বিয়ে করে স্ত্রী নিয়ে আসায় বাসায় ঢুকতে দেননি ছেলে এবং তার স্ত্রীকে। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই বলছে, পরে ওই মা ছেলের এমন কাণ্ডের জন্য পুলিশ স্টেশনে গিয়ে অভিযোগ করেছেন।
রোমাঞ্চকর এই কাণ্ড ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের গজিয়াবাদের সাহিবাবাদে। ওই ব্যক্তির মা কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আজ আমি ছেলেকে মুদি দোকানে পাঠিয়েছিলাম পণ্য-সামগ্রী কেনার জন্য। কিন্তু সে ফিরে আসার সময় নববধূ নিয়ে আসে। আমি এই বিয়ে মেনে নিতে রাজি নই।
২৬ বছর বয়সী ছেলে গুড্ডু দুই মাস আগে হারদওয়ারের আর্য সমাজ মন্দিরে গোপনে বিয়ে করেছিলেন। লকডাউন উঠে গেলে বিয়ের সার্টিফিকেট পাবেন বলে প্রত্যাশা করছেন এই নবদম্পতি। গুড্ডু বলেন, ওই সময় পর্যাপ্ত স্বাক্ষীর অভাবে আমরা বিয়ের সার্টিফিকেট পাইনি। আমি আবারও হারদওয়ারে যাওয়ার
সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু লকডাউনের কারণে তা সম্ভব হয়নি। লকডাউনের কারণে স্ত্রীকে ঘরে আনতে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন গুড্ডু। লকডাউনের সময় স্ত্রী স্যাভিতা দিল্লিতে ভাড়া বাসায় অবস্থান করছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি বাসার মালিক তাদের ফ্ল্যাট ফাঁকা করে দেয়ার নির্দেশ দেন।
Leave a Reply